ছোট্ট বাচ্চা মেয়ে যার অ্যাক্সিডেন্ট হয়ে যায় আর তার দুটো পা কেটে বাদ দিতে হয় কিন্তু এই ঘটনার 10 বছর পরেই সেই মেয়েটি কোটিপতি হয়ে যায় এই ভিডিওটি তাদেরকেই ইন্সপায়ার করবে যাদের হাত পা তাতেও কোন কিছু করতে পারছে না এই সেই মেয়েটি যাকে আজ পুরো দুনিয়া বাস্কেটবল গাল নামে জানে এটা একটা হার্ট ব্রেকিং স্টরি কিন্তু সবাইকে ইন্সপায়ার করবে একটা ছোট্ট বাচ্চা মেয়ে যার নাম ও তার পরিবার বেশ খুশি তাই জীবন কাটাচ্ছিলেন ইউনান প্রদেশের যখন পাঁচ বছর বয়স তখন তার সাথে একটিভেশন বড় দুর্ঘটনা ঘটে ।
এমন একটি দুর্ঘটনা যে যার পুরো জীবনটাই বদলে রেখে দেয় এবং তার কারণে ডক্টর দিয়ে দেয় কিন্তু তার ভেসে যায় এবার সমস্ত কিছুই বদলে গিয়েছে তার জীবন তার পরিবারের জীবন ভেঙ্গে টুকরো হয়ে যায় এই ঘটনার পরে তারা সবাই স্তম্ভিত হয়ে যায় দাড়াও দাড়াও কাহিনীর শুরু হয়েছে একটা পাঁচ বছরের বাচ্চার অ্যাক্সিডেন্ট হয়ে যায় কিন্তু তবু সে থেমে যায় না কারণ সে থেমে যাওয়া মানুষগুলোর মধ্যে ছিল না তার দুটো পা কাটা পড়ে যায় কিন্তু তার কাছে দুটো হাত ছিল যার সাহারায় সে সবসময় কিছু না কিছু করতেই থাকতো কিন্তু থেমে থাকতো না পরিবারের কাছে অত টাকা ছিল না যে তারা তার পা লাগিয়ে দেবে কিংবা তার জন্য একটা হুইলচেয়ার কিনে দেবে ।
কিন্তু একদিন তার গ্র্যান্ডফাদার এর মাথায় একটা আইডিয়া আসে কারণ মাটিতে এইভাবে ঘষে ঘষে যাওয়াটা তার মোটেও ভাল লাগত না তিনি একদিন বাজারে যান আরেকটি বাস্কেটবল কিনে নিয়ে আসেন আর সেখান থেকে কেটে দু'ভাগ করে ফেলেন তারপর তিনি কাঠের দুটো হ্যান্ডেল বানান যার উপরে ভর দিয়ে সেই জাতি এগিয়ে যেতে পারে যখন এই সমস্ত কিছু তৈরি হয়ে যায় তখন সেই কাটা বাস্কেটবল টি তার দাদুর কোমর ঠিক করে দেয় আর সেই দুটো হ্যান্ডেল তার হাতে ধরিয়ে দেয় যার পর থেকে ট্রেনের হিম্মত আর সাহস আরো বেড়ে যায় তার কিছু মাস পরেই সুইটি নামের একটি নিউজ চ্যানেলে ইন্টারভিউ নেয়া হয় এবং সেই ভিডিওটি শুধু চায় না তাই না পুরো দুনিয়াতে ভাইরাল হয়ে যায় আর দুনিয়া আলাদা আলাদা জায়গা থেকে তার জন্য ডোনেশন হাসতে শুরু হয়ে যায় তবে সেই ডোনেশন অনেক পরিমাণ ছিল না তবে যতটুকু ছিল সেটা দিয়েছেন এরকম একটি পা লাগিয়ে নেয় আর চলাফেরা করা শুরু করে দেয় কিন্তু তার টার্গেট ছিল রিয়েল প্রস্থেসেস পালাগান এরপর সুইমিং করতে শুরু করে দেয় তার কাছে এটা একটা ভীষণ মুশকিল কাজ ছিল ।
কিন্তু যাই হোক সে হার মেনে নেওয়া মানুষদের মধ্যে ছিল না সে পড়ে যায় ডুবে যায় অনেক বার আঘাত খায় কিন্তু তবু সে বারবার প্রচেষ্টা করে যায় আর একসময় সে সুইমিং শিখে নেয় আরে ইয়ার না মেনে নেওয়ার কারণে 2009 এর প্যারা অলিম্পিকে কোয়ালিফাইড হয়ে যায় আর এখন সেই প্রফেশনাল সুইপার এবং দুনিয়ার বড় বড় কম্পিটিশন সেজেছে আর এই সমস্ত কিছুর মাধ্যমে এত পরিমান টাকা বানিয়ে নিয়েছে যে আজ সে অতি কোটিপতি সম্পূর্ণ নিজস্ব দমে কারো সাহায্য না নিয়ে সম্পূর্ণ নিজের হাতে নিয়েছে এটা একদম আসল পায়ের মতো দেখতে লাগে আর রিসেন্টলি একটি লোকাল নিউজ চ্যানেলে ইন্টারভিউ নেয়া হয় এবং সেখানে তাকে জিজ্ঞাসা করা হয় যে আজকের সভ্য মানুষ যাদের হাত পা নেই ।
তাদের জন্য তুমি কি এডভাইস দিতে চাও সেখানে একটাই কথা বলে কখনো হার মেনে নিও না জীবনে কোন কিছু না করার থেকে অনেক Step-by-step সেটার দিকে এগিয়ে চলো যাই হয়ে যাক না কেন কিছু না কিছু করার উত্তম সময় ভিতরে থাকা প্রয়োজন কেউ তোমার সাথে নেই তার জন্য দুঃখ করোনা দুনিয়াতে তোমার সবথেকে বড় সাথী তুমি নিজে অন্য কেউ না না সংঘর্ষ না মুশকিল এতে বেঁচে থাকার মজাটা কোথায় বড় বড় অসম্ভব অসম্ভব হয়ে যায় যখন সফল হওয়ার আগুন জ্বলতে থাকে মাথায় আজকের এই ইন্সপায়ারিং স্টোরীঃ শোনার পর একটা জিনিস বারবার মাথায় আসে নেভার গিভ আপ জীবনে কিছু করতে চাইলে কিছু হতে চাইলে তুমিও তোমার জীবনের মূলমন্ত্র বানিয়ে দাও ।